EN BN

For Any Query

For Existing Customers

 বীমা কি এবং কেন প্রয়োজন ?
বীমা বলতে ঝুঁকি স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে বুঝায়। সুতরাং বীমা হচ্ছে দুই পক্ষের মধ্যে একটি বৈধ চুক্তি বা ব্যবস্থা যার মাধ্যমে এক পক্ষের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে অন্য পক্ষ কর্তৃক সম্ভাব্য কোন ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়। 
 
প্রয়োজনীয়তা :-  ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে নিরাপত্তা তথা সম্ভাব্য আর্থিক ক্ষতি পূরণের নিশ্চয়তা প্রদানের মাধ্যমে আধুনিক বিশ্বে বীমার প্রয়োজনীয়তা অনষিকার্য্য।

বীমা করলে কি কি সুবিধা :-
বিভিন্ন প্রকার ঝুঁকির সম্ভাবনা এবং ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করাই বীমা করার মূল উদ্দেশ্য। বীমা করার ফলে নিম্নে লিখিত সুবিধা পাওয়া যায় :-
১। ব্যক্তির জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা পাওয়া যায়।
২। জীবন ও সম্পত্তির অনাকাঙ্খিত ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করে।
৩। বীমা ব্যবসা/বাণিজ্যে ঝুঁকি নিরসনের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদেরকে মানসিক শক্তি ও সাহস প্রদান করে।
৪। স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে।
৫। বৃদ্ধ বয়সের সম্বল।
৬। বাধ্যতামূলক সঞ্চয় সৃষ্টি।
৭। ব্যবসায় ও শিল্পে অর্থ যোগান দেয়।
৮। ছেলে মেয়ের শিক্ষাদীক্ষা ও বিবাহকালে খরচ মেটাতে সাহায্য করে। 
৯। আপদকালীন সময়ে ঋণ গ্রহণের সুবিধা।
১০। প্রদেয় প্রিমিয়ামের উপর আয়কর সুবিধা পাওয়া যায়।

 
 বীমা করার ধাপসমূহ কি কি ?
বীমা করার জন্য নিম্নে লিখিত ধাপগুলো অতিক্রম করতে হয় :-
১। সম্ভাব্য ক্রেতা বাঁছাইঃ বীমা বিক্রয়ের প্রথম কাজ হচ্ছে সম্ভাব্য ক্রেতা খুঁজে বের করে তাদেরকে নির্বাচন করা। নির্বাচন তাদেরকেই করতে হবে যাদের প্রিমিয়াম পরিশোধের সামর্থ্য আছে, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং জীবন বীমার মাধ্যমে সঞ্চয় নিরাপত্তা বিধানের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন।
২। প্রাথমিক সাক্ষাত :- নির্বাচিত সম্ভাব্য ক্রেতার চাহিদা ও আর্থিক সামর্থ্য সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে একজন এজেন্ট প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য গ্রাহকের সাথে সাক্ষাতের প্রস্তুতি নিবেন।
৩। সাক্ষাতকার :-  এ পর্যায়ে একজন এজেন্ট সরাসরি নির্বাচিত ক্রেতার সম্মুখীন হবেন। যা বীমা করার পরবর্তী ধাপসমূহকে সহজ করবে।
৪। প্রস্তাব ও বীমা বিক্রয় :- একজন এজেন্ট সম্ভাব্য গ্রাহককে বীমার সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং সম্ভাব্য গ্রাহকের চাহিদা অনুসারে বীমা ক্রয়ের জন্য প্রস্তাব দিবেন।
৫। প্রশ্নোত্তর ও বীমা চুক্তি সম্পাদন :- বীমা প্রস্তাব করার পর সম্ভাব্য গ্রাহকের কাছ থেকে বীমা বিষয়ক নানান প্রশ্ন আসতে পারে। একজন এজেন্টকে সেই সমস্ত প্রশ্নের সঠিক তথ্য ও যথাযথ উত্তর প্রদান করে সম্ভাব্য গ্রাহককে বীমা করার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলতে হবে। সম্ভাব্য গ্রাহকের আগ্রহ প্রকাশের পর চূড়ান্ত বীমা চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। 

 
 প্রিমিয়াম কি ?
বীমা চুক্তিতে ঝুঁকি গ্রহণের বিপরীত মূল্য বা প্রতিদান হইল প্রিমিয়াম। বীমা গ্রহীতা বীমাকারীকে একসাথে অথবা বিভিন্ন কিস্তিতে বীমা মেয়াদের মধ্যে বীমাকারী কর্তৃক ঝুঁকি ও অন্যান্য বিষয়ের নিরাপত্তা গ্রহণের বিপরীতে বীমা গ্রহীতা যে অর্থ প্রদান করে ইহাকে প্রিমিয়াম বলা হয়।
 
মোট বীমা অংক কি ?
সম্পত্তি বা জীবনের জন্য যে নির্দিষ্ট অংকের বীমা ঝুঁকি গ্রহণ করা হয় তাহাকে বীমা অংক বলা হয়।
 
 প্রিমিয়ামের হার কিভাবে নির্ধারণ করা হয় ?
প্রিমিয়াম বীমার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রিমিয়ামকে গৃহিত বীমার বিক্রয় মূল্য হিসেবে গণ্য করা হয়। মূলত মৃত্যুহার পুঞ্জি এবং ব্যবসা পরিচালনার খরচের ভিত্তিতেই জীবন বীমার প্রিমিয়াম হার নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত: বীমাকারীর বয়স, শারীরিক কোন খুঁত, পেশা, গুরুত্বর অসুস্থ্যতার বিবরণ, পারিবারিক ইতিহাস ও পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর কারণ, বীমাকৃত ঝুঁকির ধরন, বীমা অংক, বীমার মেয়াদ ইত্যাদি বিষয়ে প্রিমিয়াম হার নির্ধারণে বিবেচনা করা হয়।
 
বীমা কি এবং কেন প্রয়োজন ?
বীমা বলতে ঝুঁকি স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে বুঝায়। সুতরাং বীমা হচ্ছে দুই পক্ষের মধ্যে একটি বৈধ চুক্তি বা ব্যবস্থা যার মাধ্যমে এক পক্ষের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে অন্য পক্ষ কর্তৃক সম্ভাব্য কোন ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়। 
প্রয়োজনীয়তা :- ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে নিরাপত্তা তথা সম্ভাব্য আর্থিক ক্ষতি পূরণের নিশ্চয়তা প্রদানের মাধ্যমে আধুনিক বিশ্বে বীমার প্রয়োজনীয়তা অনষিকার্য্য।
 
 বীমা করলে কি কি সুবিধা :- 
বিভিন্ন প্রকার ঝুঁকির সম্ভাবনা এবং ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করাই বীমা করার মূল উদ্দেশ্য। বীমা করার ফলে নিম্নে লিখিত সুবিধা পাওয়া যায় :-
১। ব্যক্তির জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা পাওয়া যায়।
২। জীবন ও সম্পত্তির অনাকাঙ্খিত ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করে।
৩। বীমা ব্যবসা/বাণিজ্যে ঝুঁকি নিরসনের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদেরকে মানসিক শক্তি ও সাহস প্রদান করে।
৪। স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে।
৫। বৃদ্ধ বয়সের সম্বল।
৬। বাধ্যতামূলক সঞ্চয় সৃষ্টি।
৭। ব্যবসায় ও শিল্পে অর্থ যোগান দেয়।
৮। ছেলে মেয়ের শিক্ষাদীক্ষা ও বিবাহকালে খরচ মেটাতে সাহায্য করে। 
৯। আপদকালীন সময়ে ঋণ গ্রহণের সুবিধা।
১০। প্রদেয় প্রিমিয়ামের উপর আয়কর সুবিধা পাওয়া যায়।

 
 বীমা করার ধাপসমূহ কি কি ?
বীমা করার জন্য নিম্নে লিখিত ধাপগুলো অতিক্রম করতে হয় :-
১। সম্ভাব্য ক্রেতা বাঁছাই বীমা বিক্রয়ের প্রথম কাজ হচ্ছে সম্ভাব্য ক্রেতা খুঁজে বের করে তাদেরকে নির্বাচন করা। নির্বাচন তাদেরকেই করতে হবে যাদের প্রিমিয়াম পরিশোধের সামর্থ্য আছে, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং জীবন বীমার মাধ্যমে সঞ্চয় নিরাপত্তা বিধানের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন।
২। প্রাথমিক সাক্ষাত :-  নির্বাচিত সম্ভাব্য ক্রেতার চাহিদা ও আর্থিক সামর্থ্য সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে একজন এজেন্ট প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য গ্রাহকের সাথে সাক্ষাতের প্রস্তুতি নিবেন।
৩। সাক্ষাতকার :- এ পর্যায়ে একজন এজেন্ট সরাসরি নির্বাচিত ক্রেতার সম্মুখীন হবেন। যা বীমা করার পরবর্তী ধাপসমূহকে সহজ করবে।
৪। প্রস্তাব ও বীমা বিক্রয় :- একজন এজেন্ট সম্ভাব্য গ্রাহককে বীমার সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং সম্ভাব্য গ্রাহকের চাহিদা অনুসারে বীমা ক্রয়ের জন্য প্রস্তাব দিবেন।
৫। প্রশ্নোত্তর ও বীমা চুক্তি সম্পাদন :- বীমা প্রস্তাব করার পর সম্ভাব্য গ্রাহকের কাছ থেকে বীমা বিষয়ক নানান প্রশ্ন আসতে পারে। একজন এজেন্টকে সেই সমস্ত প্রশ্নের সঠিক তথ্য ও যথাযথ উত্তর প্রদান করে সম্ভাব্য গ্রাহককে বীমা করার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলতে হবে। সম্ভাব্য গ্রাহকের আগ্রহ প্রকাশের পর চূড়ান্ত বীমা চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। 

 
 প্রিমিয়াম কি ?
বীমা চুক্তিতে ঝুঁকি গ্রহণের বিপরীত মূল্য বা প্রতিদান হইল প্রিমিয়াম। বীমা গ্রহীতা বীমাকারীকে একসাথে অথবা বিভিন্ন কিস্তিতে বীমা মেয়াদের মধ্যে বীমাকারী কর্তৃক ঝুঁকি ও অন্যান্য বিষয়ের নিরাপত্তা গ্রহণের বিপরীতে বীমা গ্রহীতা যে অর্থ প্রদান করে ইহাকে প্রিমিয়াম বলা হয়।
 
মোট বীমা অংক কি ?
সম্পত্তি বা জীবনের জন্য যে নির্দিষ্ট অংকের বীমা ঝুঁকি গ্রহণ করা হয় তাহাকে বীমা অংক বলা হয়।
 
 প্রিমিয়ামের হার কিভাবে নির্ধারণ করা হয় ?
প্রিমিয়াম বীমার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রিমিয়ামকে গৃহিত বীমার বিক্রয় মূল্য হিসেবে গণ্য করা হয়। মূলত মৃত্যুহার পুঞ্জি এবং ব্যবসা পরিচালনার খরচের ভিত্তিতেই জীবন বীমার প্রিমিয়াম হার নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত: বীমাকারীর বয়স, শারীরিক কোন খুঁত, পেশা, গুরুত্বর অসুস্থ্যতার বিবরণ, পারিবারিক ইতিহাস ও পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর কারণ, বীমাকৃত ঝুঁকির ধরন, বীমা অংক, বীমার মেয়াদ ইত্যাদি বিষয়ে প্রিমিয়াম হার নির্ধারণে বিবেচনা করা হয়।
 

 বীমা পরিকল্প কি ?

বীমা একপ্রকার সঞ্চয় পরিকল্পনা। যা বিভিন্ন প্রকার অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের নিশ্চিত ব্যবস্থা করে ব্যক্তিকে করে স্বাবলম্বী, বার্ধক্যকে করে সুখময় এবং মৃত্যুকে করে মহীয়ান। বিভিন্ন প্রকার অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে চার শ্রেণীতে জীবন বীমা পরিকল্পকে ভাগ করা হয়েছে।
(ক) সাময়িক বীমা :- এই পরিকল্পে বীমার মেয়াদের মধ্যে বীমাকারীর মৃত্যু হলেই বীমাকৃত টাকা পরিশোধ করা হয়। মেয়াদের শেষ পর্যন্ত বীমাকারী বেঁচে থাকলে বীমাপত্র বাতিল হয়ে যায়।
(খ) আজীবন বীমা :- এই পরিকল্পে বীমাকারীকে আজীবন প্রিমিয়াম আদায় করতে হয়। এই প্রকার জীবন বীমার সাহায্যে উপার্জনকারীর মৃর্ত্যুতে প্রিয়জনের আর্থিক নিরাপত্তার সর্বোত্তম ব্যবস্থা করা হয়। এটি মুনাফাসহ অথবা মুনাফা বিহীন এই দুই প্রকারেই হয়ে থাকে।
(গ) মেয়াদী বীমা :- এই প্রকার পরিকল্পে কোন নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য বা বীমাকারীর কোন নির্দিষ্ট বয়সে পরিশোধযোগ্য। মেয়াদের মধ্যে অথবা মেয়াদান্তে বীমাকারীর মৃত্যু হলে বীমাকৃত টাকা পরিশোধ করা হয়।
(ঘ) বৃত্তিপ্রদান বীমা :- এই পরিকল্পে নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত বীমা গ্রাহককে প্রিমিয়াম প্রদান করতে হয় এবং মেয়াদ শেষে বীমার দায় গ্রহণকারী বীমা গ্রাহককে আজীবন বা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বার্ষিক বা অন্য কোন প্রকার কিস্তিতে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

 
আপনার প্রতিষ্ঠানে কি কি পরিকল্প রয়েছে :-
এনআরবি গ্লোবাল লাইফ এর পরিকল্পসমূহ
একক বীমা গ্রুপ বীমা
(ক) মেয়াদী বীমা
(খ) সাধারণ মেয়াদী বীমা
(গ) দ্বিগুণ প্রদান বীমা
(ঘ) শিশু নিরাপত্তা বীমা
(ঙ) ম্যানিব্যাক পলিসি
(চ) পেনশন বীমা
(ছ) প্রত্যাশিত মেয়াদী বীমা (তিন কিস্তি)
(জ) প্রত্যাশিত মেয়াদী বীমা (পাঁচ কিস্তি)
(ঝ) এনআরবি-এমএসপি (মাসিক সঞ্চয়)
(ঞ) জনশক্তি রপ্তানী বীমা    
 ()  গ্রুপ টার্ম ইন্স্যুরেন্স

 বীমা চুক্তি কি ?

 এটা বীমা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তি ও বীমা কোম্পানীর মধ্যে সম্পাদিত একটি চুক্তি। বীমা চুক্তি এমন একটি বৈধ চুক্তি যেখানে চুক্তির বিষয়ব¯ু‘তে বীমা গ্রাহক ও বীমা কোম্পানীর উভয়ের স্বার্থ জড়িত থাকে। চুক্তি অনুযায়ী বীমা গ্রহীতা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ এককালীন অথবা কিস্তিতে বীমা কোম্পানীকে প্রদান করে এর বিনিময়ে বীমা কোম্পানী বীমার মেয়াদান্তে অথবা মেয়াদের মধ্যে বীমা গ্রহীতার মৃত্যুতে বীমাকৃত অর্থ পরিশোধ করে থাকে।
 
বীমা প্রস্তাব কি ?
 সম্ভাব্য গ্রাহক নির্বাচন করে গ্রাহকের আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় বীমা পরিকল্পনার সুবিধাসমূহ আলোচনা করে পলিসি গ্রহণ করার জন্য আগ্রহী গ্রাহককে আহ্বান করাই হচ্ছে বীমা প্রস্তাব।

বীমা চুক্তি করতে হলে বীমা গ্রাহককে কি কি তথ্য ও কাগজপত্র দিতে হয় ?

বীমা চুক্তি করতে হলে বীমা গ্রাহককে নিম্নে বর্ণিত তথ্য ও কাগজপত্র বীমা কোম্পানীকে জমা দিতে হয়।
তথ্য :-
১। বীমা গ্রাহকের নাম ২। পিতার নাম ৩। মাতার নাম ৪। পেশা (পূর্ণ বিবরণ) ৫। মাসিক আয় ৬। জাতীয় পরিচয়পত্র নং..........) ৭। শিক্ষার মান ৮। বীমা গ্রহণের উদ্দেশ্য ৯। জাতীয়তা ১০। স্থায়ী ঠিকানা ১১। বর্তমান ঠিকানা ১২। জন্মস্থান ১৩। জন্ম তারিখ ১৪। নিকটতম জন্মদিনে বয়স ১৫। বীমা পরিকল্প ও মেয়াদ ১৬। বীমা অংক ১৭। পেনশন বীমা হলে মাসিক পেনশন ১৮। প্রিমিয়াম প্রদান পদ্ধতি  ১৯। সহযোগী বীমা নিতে ইচ্ছুক কিনা নিলে কোনটি ২০। মনোনীতক এর নাম, বয়স, সম্পর্ক ২১। স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিবৃতি ২২। শারীরিক মাপ : যেমন- উচ্চতা, বুকের মাপ, কোমরের মাপ ২৩। বীমা প্রস্তাবক মহিলা হলে মহিলা সংক্রান্ত অতিরিক্ত প্রশ্নমালা যেমন- বিবাহিত কিনা, সন্তান সম্ভাবনা কিনা, সর্বশেষ মাসিকের তারিখ, স্বামীর পেশা ও আয় ইত্যাদি। ২৪। পারিবারিক ইতিহাস : (১) জীবিতদের তথ্যাবলী : বয়স ও শারীরিক অবস্থা (২) মৃতদের তথ্যাবলী: মৃত্যুকালে বয়স, মৃত্যুর কারণ, মৃত্যুর সন ইত্যাদি। ২৫। বীমা গ্রহীতার স্বাক্ষর ও তারিখ। 
বীমা চুক্তি করতে হলে নিম্নে বর্ণিত কাগজপত্র বীমা কোম্পানীতে জমা দিতে হয়।
১। প্রস্তাবপত্র ২। বীমা গ্রহীতার স্বাস্থ্য সম্পর্কীত নিজস্ব বিবৃতি (ডাক্তারী পরীক্ষাবিহীন বীমার ক্ষেত্রে) কোম্পানীর নির্ধারিত ফরমে। ৩। পূর্ণ ডাক্তারী পরীক্ষার রিপোর্ট (এম.বি.বি.এস ডাক্তার কর্তৃক দেয় কোম্পানীর নির্ধারিত ফরমে) ৪। বয়স প্রমাণ :- জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/এস.এস.সি বা সমমান ইত্যাদি। ৫। পেশা সংক্রান্ত প্রশ্নমালা (ঝুঁকিপূর্ণ পেশার ক্ষেত্রে) ৬। প্রস্তাবকের ডায়াবেটিস সংক্রান্ত প্রশ্নমালা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৭। আকাশ ভ্রমণ প্রশ্নমালা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৮। অর্থ সংক্রান্ত প্রশ্নমালা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৯। ভাল স্বাস্থ্যের ঘোষণাপত্র (DGH) ১০। ডাক্তারী পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট (SMR) ১১। প্রস্তাবিত শিশু সম্পর্কে অতিরিক্ত বিবৃতি (শিশু বীমার ক্ষেত্রে)। ১২। চাহিদাপত্র ১৩। গ্রহণপত্র (Letter of Acceptance)

৫। বয়স এবং বীমা অংক ডাক্তারী পরীক্ষা বিহীন বীমার সীমা অতিক্রম করলে নিম্নে বর্ণিত ডায়াগনষ্টিক রিপোর্ট জমা দিতে হয়। 

(১) Urine R/E  (২) CBC (৩) FBS/GTT (৪) ECG (৫) Chest X-Ray

এছাড়া প্রয়োজনবোধে অন্যান্য মেডিকেল রিপোর্ট অবলিখকের চাহিদা অনুযায়ী জমা দিতে হয়। ৬। বড় বীমা অংকের ক্ষেত্রে বীমা গ্রাহকের আয়ের প্রমাণস্বরূপ ফিনানসিয়্যাল প্রশ্নমালা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট, ব্যাংক ষ্ট্যাটমেন্ট এবং ট্রেড লাইসেন্স জমা দিতে হয়। ৭। KYC ফরম

বীমা গ্রাহককে কি কি বিষয় যাচাই করতে হয় :-


১। বীমা গ্রাহকের বীমা প্রবেশকালীন বয়স এবং বয়স প্রমাণের সঠিক প্রমাণাদি যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে।
২। মাসিক আয়ের ভিত্তিতে প্রিমিয়ামের টাকা জমা দানের সক্ষমতা আছে কিনা ?
৩। শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যাচাই করা।
৪। নমিনী প্রদান করার ক্ষেত্রে বীমাযোগ্য স্বার্থ আছে এমন ব্যক্তিকে নমিনী নির্বাচন করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে হবে ?
৫। বিপদজনক পেশা মৃত্যুর আশঙ্কাকে বাড়িয়ে দেয়। এই কারণে প্রস্তাব বিবেচনা করার সময় প্রস্তাবিত জীবন বীমা গ্রাহকের পেশার প্রতিকূল প্রভাব গভীরভাবে বিবেচনায় আনা দরকার।
৬। প্রস্তাবিত জীবন বীমা গ্রহীতার নৈতিক ঝুঁকি তথা চাল-চলন, জীবন যাত্রা প্রণালী, ব্যক্তিগত চরিত্র ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করতে হবে।
৭। জীবন বীমা গ্রাহকের অতীত দুর্ঘটনার বা রোগের ইতিহাস এবং তার পারিবারিক ইতিহাস গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা দরকার।

 

 প্রিমিয়াম কেন বিনিয়োগ করা হয় :-
প্রিমিয়ামের টাকা বিনিয়োগ করে অর্জিত মুনাফা পলিসি হোল্ডার এবং কোম্পানীর শেয়ার হোল্ডারদের মাঝে পলিসি বোনাস ও লভ্যাংশ আকারে বিতরণ করা হয়।
 
এজেন্ট কি এবং এজেন্টের কাজ কি :-
এজেন্ট বা বীমা প্রতিনিধি হলো বীমা কোম্পানী কর্তৃক নিয়োগকৃত এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) কর্তৃক লাইসেন্স প্রাপ্ত ব্যক্তি যিনি কোম্পানীর পক্ষে বীমা পলিসি বিক্রয় করেন।
এজেন্টের কাজ :-
১.    বীমা পলিসি বিক্রয় করা।
২.    জনসাধারণের মাঝে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে সম্ভাব্য গ্রাহক তৈরী করা।
৩.    গ্রাহকের চাহিদা মাফিক বীমা পরিকল্পের প্রস্তাব উপস্থাপন করা।
৪.    বীমা পলিসি গ্রাহককে বিক্রয়ত্তোর সেবা প্রদানের নিশ্চিয়তা দান করা।
৫.    গ্রাহক সম্পর্কে বীমা কোম্পানীকে সঠিক তথ্য প্রদান করা।

 

 বীমাকারী কিভাবে বীমা দাবী পরিশোধ করে :-
জীবন বীমায় তিন ধরনের বীমা দাবী পরিশোধ করা হয়। যেমন-
১। এসবি (সারভাইভাল বেনিফিট) :- কিস্তি বীমার ক্ষেত্রে বীমা মেয়াদের মধ্যে পূর্ব নির্ধারিত কিস্তিতে বীমার দাবী পরিশোধ করা হয়।
২। মেয়াদ পূর্তির দাবী :- মেয়াদী বীমার ক্ষেত্রে মেয়াদের শেষে বীমা দাবী সম্পূর্ণ বীমা অংক পরিশোধ করা হয়।
৩। মৃত্যু দাবী :- বীমার মেয়াদের মধ্যে বীমাগ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে মৃত্যুর প্রমাণপত্র সাপেক্ষে মৃত্যুদাবী পরিশোধ করা হয়।

 

 বীমাকারী কখন গ্রাহককে বীমাদাবীর সাথে বোনাস প্রদান করে :-
 একচুয়্যারী কর্তৃক বীমা ব্যবসায়ের মূল্যায়ন করার পর উদ্বৃত্ত প্রকাশিত হলেই গ্রাহককে বীমা দাবীর সাথে বোনাস প্রদান করা হয়। তাছাড়া নিশ্চিত লাভযুক্ত বীমা পলিসির বীমাতে মূল্যায়ণ ছাড়াও বোনাস প্রদান করা হয়।
 
তামাদি পলিসি কি এবং কেন তামাদি হয় :-
 বীমাকারী কোন ব্যক্তির বীমা ঝুঁকি গ্রহণ করার পর বীমা গ্রহীতা পরবর্তী প্রিমিয়াম দেয় তারিখ হতে পরবর্তী ৩০ দিন অনুগ্রহকালের মধ্যে বীমাকারীর হিসাবে জমা না করলে সংশ্লিষ্ট পলিসিটির ঝুঁকি বলবৎ থাকে না এবং পলিসিটিকে তামাদি বলে গণ্য করা হয়। 
নিম্নে বর্ণিত কারণে পলিসি তামাদি হয় :-
১। নির্ধারিত তারিখে প্রিমিয়াম জমা না দেওয়ার ফলে অথবা অনুগ্রহকালের পরেও যদি গ্রাহক প্রিমিয়ামের টাকা জমা না করেন তবে পলিসি তামাদি হয়।

২। বীমা গ্রাহক প্রিমিয়াম জমা দেয়ার তারিখ ভুলে যাওয়ার কারণে অথবা অনেক ক্ষেত্রে অবহেলার বশবর্তী হয়ে।
৩। বীমা প্রিমিয়াম দেয়ার মত আর্থিক সামর্থ্য নাই এমন ব্যক্তি বীমা পলিসি নেওয়ার কারণে।
৪। কোম্পানী কর্তৃক প্রিমিয়াম দেয় তারিখের আগে প্রিমিয়াম জমা দানের নোটিশ না পাঠানোর কারণে।
৫। সংশ্লিষ্ট মাঠ কর্মী প্রিমিয়াম দেয় তারিখের আগে বীমা গ্রহীতার সাথে যোগাযোগ না করলে।
৬। বীমা গ্রাহককে বীমা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না দিয়েই জোর পূর্বক পলিসি গ্রহণ করালে।

পলিসি তামাদি হলে গ্রাহকের কি ক্ষতি হয় :-
 পলিসি তামাদি হলে গ্রাহক বীমা দাবী পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়। অর্থাৎ পলিসি তামাদি অবস্থায় গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হলে কিংবা মৃত্যুবরণ করলে কোন প্রকার  বীমা দাবী বীমা কোম্পানী থেকে প্রদান করা হয় না। 
 
সারভাইভাল বেনিফিট এবং পেইড আপ পলিসি কি :-
সারভাইভাল বেনিফিট :- জীবন বীমা পলিসি চালু অবস্থায় মেয়াদের মধ্যে কিস্তিতে বীমা অংক আংশিক পরিশোধের ব্যবস্থাকে সারভাইভাল বেনিফিট বলে।
পেইড আপ পলিসি :- জীবন বীমা পলিসিতে ২টি বার্ষিক প্রিমিয়াম দেওয়ার পর দুই বৎসরকাল অতিক্রম করলে এরপর পলিসি প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হলে উক্ত পলিসি সম্পাদিত বীমা (Paid up)  পলিসিতে রূপান্তর হয়। পেইড আপ পলিসি অংক বীমার মেয়াদ শেষে প্রদান করা হয়।

 
 রিইন্স্যুরেন্স কি এবং এর সুবিধা কি :-
 কোন বীমা কোম্পানী যদি নির্দিষ্ট কোন বড় বীমা অংকের ঝুঁকি গ্রহণ করতে চায় কিন্তু বীমা কোম্পানী আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় ঐ অংকের ঝুঁকি গ্রহণ যথোপযুক্ত না হয় তখন সেই বীমা কোম্পানী তাহার ঝুঁকি হ্রাসের জন্য অন্য বীমা কোম্পানীর নিকট বীমা অংকের একটি অংশ বীমা করিয়া কিছুটা ঝুঁকি হ্রাস করে। ঝুঁকির পরিমাণ হ্রাস করার এই পদ্ধতিকে রিইন্স্যুরেন্স বলে।
সুবিধা :-
 ১। রিইন্স্যুরেন্স করার ফলে মুল বীমা কোম্পানী নির্বিঘেœ যে কোন অংকের বীমার দায় গ্রহণ করিতে সক্ষম হয়।
২। আর্থিক সংগতির অতিরিক্ত ঝুঁকি অন্য বীমা কোম্পানীর নিকট হস্তান্তর করা সম্ভব হয় বলে মূল বীমা কোম্পানীর ঝুঁকি তাহার আর্থিক সংগতির বাইরে থাকে না।

 
বীমা দাবী প্রাপ্তির আইনগত অধিকার কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় :-
নিয়মিত কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমে বীমা পলিসি চালু থাকা সাপেক্ষে বীমা দাবী প্রাপ্তির আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।
 
বীমা দাবী প্রাপ্তির জন্য গ্রাহককে কি কি করতে হবে :-
জীবন বীমা দাবী ৩ প্রকার :- এসবি সুবিধা প্রদান/মৃত্যুদাবী প্রদান/ মেয়াদপূর্তির দাবী পরিশোধ।
১। সারভাইভাল বেনিফিট :- বীমা মেয়াদের মধ্যে কিস্তিতে বীমা অংক পরিশোধ করা হয়। এই বীমা দাবী অর্থাৎ সারভাইভাল বেনিফিট পেতে হলে :-
(ক) পলিসি চালু থাকতে হবে।
(খ) বীমা দলিল কোম্পানী বরাবর জমা দিতে হবে।
(গ) ব্যাংক হিসাব নম্বর কোম্পানীর নিকট জমা দিতে হবে।
(ঘ) পলিসিতে বয়স প্রমাণ না হয়ে থাকলে অবশ্যই গ্রহণযোগ্য বয়স প্রমাণ দিতে হবে।
২। মৃত্যুদাবী :- পলিসি মেয়াদের মধ্যে গ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে এই দাবী পরিশোধ করা হয়। মৃত্যুদাবী উত্থাপনকালে গ্রাহককে প্রাথমিকভাবে নিম্নে বর্ণিত কাগজ পত্রাদি বীমা কোম্পানী বরাবর দাখিল করতে হয়।
(ক) মৃত বীমা গ্রহীতার মনোনীতকের মৃত্যুদাবী পাওয়ার আবেদন পত্র।
(খ) দাবীপত্র।
(গ) মূল বীমা দলিল।
(ঘ) বীমা গ্রহীতার মৃত্যু প্রমাণ :- যেমন- চিকিৎসাকারী চিকিৎসকের মৃত্যু সনদপত্র।
 স্থানীয় সরকার :- যেমন- ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এর মৃত্যুর সনদপত্র/ওয়ার্ড কমিশনার এর মৃত্যুর সনদপত্র ইত্যাদি।
 মৃত বীমা গ্রহীতার সাথে পরিচিত সমাজের সম্ভ্রান্ত লোক যারা মৃত দেহ নিজের চোখে প্রত্যক্ষ করিয়াছে তাদের নিকট হইতে মুত্যৃ সংক্রান্ত বিবৃতি।
 দীর্ঘদিন অসুস্থ্য অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজপত্র।
 জানাজা নামাজের ইমাম/শ্বশানের ঠাকুর এর বিবৃতি।
 বীমা গ্রহীতার বয়সের প্রমাণপত্র।
৩। বীমার মেয়াদপুর্তির দাবী :-
পলিসির নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে মেয়াদপূর্তিকালীন দাবী পরিশোধ করা হয়। এই দাবী পরিশোধের জন্য নি¤œবর্ণিত কাগজপত্র বীমা কোম্পানী বরাবর জমা করতে হয়।
(ক) বীমা দলিল এবং প্রিমিয়াম জমার সমস্ত রশিদ বীমা কোম্পানীর নিকট জমা করতে হয়।
(খ) পলিসিতে বয়স প্রমাণ না হয়ে থাকলে অবশ্যই গ্রহণযোগ্য বয়স প্রমাণ দিতে হবে।
(গ) ব্যাংক হিসাব নম্বর কোম্পানীর নিকট জমা দিতে হবে।
৪। ন্যায্য বীমা দাবী নির্দিষ্ট সময় পরিশোধ না করলে বীমাকারী কি হারে সুদসহ দাবী পরিশোধ করবে 
ন্যায্য বীমা দাবী নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দাবীর প্রয়োজনীয় চাহিদাপত্র যদি নমিনী দ্রুত দাবী বিভাগে প্রেরণ করেন, তবে দাবী উত্থাপনের তারিখ হতে পরবর্তী ৯০ (নববই) দিনের মধ্যে দাবী পরিশোধ করা হয়। আর যদি কোন কারণে ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে দাবী পরিশোধ সম্ভব না হয় তবে ৯০ (নববই) দিনের পরবর্তী সময়ের জন্য প্রচলিত ব্যাংকের ৫% সুদ হারে নমিনীকে প্রদান করা হয়।
৫।  ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহক প্রতিকারের জন্য কোথায় কোথায় অভিযোগ দাখিল করবে :-
ক্ষতিগ্রস্ত বীমা গ্রাহক তাহার যে কোন অভিযোগ বা সমস্যা সমাধানের জন্য বা প্রতিকারের জন্য কোম্পানীর One stop service বা Citizen Chartered এ যোগাযোগ করতে পারবেন। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকগণ প্রয়োজনবোধে আইডিআরে (IDRA)  যোগাযোগ করতে পারবেন।
৬।  বীমাকারীকে তার প্রতিষ্ঠান হতে প্রদত্ত প্রত্যেক পলিসি/পরিকল্পের সুবিধা সমূহের স্পষ্ট বর্ণনা করতে হবে